হিরো মোটোকর্প চেয়ারম্যান পবন মুঞ্জাল এড রাডার
একটি বড় পদক্ষেপে, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (এডি) নায়ক মোটোকর্প সিএমডি এবং চেয়ারম্যান পবন মুঞ্জালের নানাদেশি লন্ডারিং অ্যাক্ট, ২০০২ এর অধীনে নায়ক মোটোকর্প সিএমডি এবং চেয়ারম্যান পবন মুঞ্জালের তিনটি সম্পত্তি সংযুক্ত করেছে।
তদন্তকারী সংস্থার মতে, ইডি মুনজাল ও অন্যদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছিল, ১৯62২ সালের কাস্টমস অ্যাক্টের ১৩৫ অনুচ্ছেদের অধীনে ভারত থেকে বৈদেশিক মুদ্রা বহন করার জন্য রাজস্ব গোয়েন্দা বিভাগের (ডিআরআই) দায়ের করা একটি প্রসিকিউশন অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে।
অভিযোগ গুরুতর
“প্রসিকিউশন অভিযোগে অভিযোগ করা হয়েছে যে বৈদেশিক মুদ্রা/বৈদেশিক মুদ্রার সমতুল্য ৫৪ কোটি রুপি সমান ভারত থেকে বেরিয়ে আসা হয়েছিল।
ইডি আরও বলেছে যে তদন্তে জানা গেছে যে "মুঞ্জাল অন্যান্য ব্যক্তির নামে বৈদেশিক মুদ্রা/বৈদেশিক মুদ্রা জারি করেছিলেন এবং তারপরে বিদেশে তাঁর ব্যক্তিগত ব্যয়ের জন্য একই ব্যবহার করেছিলেন।"
"বৈদেশিক মুদ্রা/বৈদেশিক মুদ্রা বিভিন্ন কর্মচারীর নামে একটি ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সংস্থা কর্তৃক অনুমোদিত ডিলারদের কাছ থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছিল এবং তারপরে পবন কান্ত মুঞ্জালের সম্পর্ক পরিচালকের হাতে হস্তান্তর করা হয়েছিল। সম্পর্ক ব্যবস্থাপক পাওয়ান ক্যান্ট গোপনে তার ব্যক্তিগত/ব্যবসায়িক ট্রিপগুলির জন্য ব্যক্তিগত ব্যয়ের জন্য নগদ/কার্ডে এই জাতীয় বৈদেশিক মুদ্রা বহন করার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। কেন্দ্রীয় তদন্তটি ছিল।